photo

কোম্পানি লোগো

ব্যবসার নাম চুড়ান্ত হলেই ডোমেইন কেনার পর পরই শুরু হয় ক্রিয়েটিভ ডিজাইনের সকল প্রস্তুতি। একটা কোম্পানীকে প্রতিনিধিত্ব করে একটি লোগো।

সুতরাং লোগোটা ক্রিয়েটিভ হতেই হবে এবং সেই সাথে যথেষ্ট সময় দিয়ে রিসার্চ করে একটি আকর্ষনীয় লোগো তৈরী করতে হবে। মনে রাখবেন, আপনার কোম্পানীর লোগো দেখলেই আপনার গ্রাহকরা আপনার ক্রিয়েটিভিটি অনেকটাই বুঝতে পারবে। সুতরাং এই ক্ষেত্রে কার্পণ্য করা মোটেই সমীচীন হবে না। আরও আরেকবার মনে করিয়ে দিচ্ছি, ডোমেইন না কিনে কেউ লোগো ডিজাইনে হাত দিবেন না। কারণ, ব্যবসা শুরু করার আগে প্রথম কাজটি ডোমেইন কেনা, তারপরেই লোগো ডিজাইনে হাত দেওয়া।

আমাদের টিমে প্রফেশনাল গ্রাফিক্স ডিজাইনার, রিসার্চ টিম আছে; যারা আপনার লোগো তৈরীর জন্য যথেষ্ট সময় নিয়ে বিশ্বমানের লোগো তৈরী করতে সদাপ্রস্তুত রয়েছেন।

লোগো করার আগে যে বিষয়গুলো জেনে নেওয়া জরুরী

----------------------------------------------------------

০১. লোগো কয়েক ধরণের আছে। ওয়ার্ডমার্ক, লেটার মার্ক, অ্যাবস্ট্র্যাক্ট, এমব্লেম, পিক্টোরিয়াল মার্ক বা লোগো সিম্বল, মাস্ককোটস, কম্বিনেশন মার্ক লোগো ইত্যাদি। লোগো করার আগে, আপনার ব্যবসা/কোম্পানীর ধরণ অনুযায়ী লোগো ডিজাইনের ড্রাফট তৈরী করতে হবে।

০২. আপনি যে ধরণের ডিজাইন মনে মনে কল্পনা করেছেন, তা সংশ্লিষ্ট গ্রাফিক্স ডিজাইনারকে আগেই অবহিত করুন। তাহলে কাঙ্খিত লোগোতে আপনার আইডিয়ার একটি প্রতিফলন দেখা যাবে।

০৩. পরিস্কার ফন্ট ব্যবহার করতে হবে যেনো অনেক দূরে বিলবোর্ডেও আপনার লোগোটি চেনা যায় কিংবা পড়া যায় ! আপনি যদি বাইকে বা গাড়িতে দ্রুত বেগে চলে যান, তাহলে বিলবোর্ডের একটি লোগ

০৪. লোগো এর মেইন ফাইল (AI/PSD File) নিজের কাছে রেখে দিতে হবে যেনো ভবিষ্যতে যে কোনো জায়গায় ব্যবহার করা সহজ হয়ে যায়। তারণ প্রিন্টিং এর সময় মেইন ফাইল না হলে; রেজুলেশন ভালো আসবে না।

০৫. কোনো শেপ বা প্যাটেন্ট/সাইন হুবহু নকল করা যাবে না। কারণ ট্রেড মার্ক/রেজিস্ট্রেশন করতে গেলে আপনি আটকে যেতে পারেন।

০৬. সাধারণত ২ রং এর লোগো করা ভালো হবে। সাদা এবং কালো ব্যাকগ্রাউন্ডে লোগো কেমন লাগছে, সেটা চেক করে নিন। মনে রাখবেন, রং আপনার কোম্পানীর ব্যক্তিত্বকে প্রধিনিধিত্ব করে। সুতরাং রং নিয়ে সিরিয়াস হতে হবে।